অনেকদিন হয়ে গেল আজরাইলটার হদিস নেই এইতো গেল মাসে ঘোড়ায় চড়ে বাড়ির আঙ্গিনায় । দরজা অব্দি এসেছিল, আমি আনন্দ চিত্তে প্রস্তুত ; তার পিঠে বসে চলে যাব শান্তির রাজ্যে ।
আজ গোটা দেশ জুড়ে অশান্তির আনল জ্বলছে ক্ষমতা-আমিত্ব-গর্ব-ধন-রমনী আরো কত চাহিদা! লোহার পাদুকা পড়ে চলছে উপরে তাকিয়ে নিচে পিশে যাচ্ছে সবুজ তার সাথে নিরীহ প্রাণ শুধু কীট নয়, কীটের মত মানুষ-মনুষত্ব ।
এইতো একাত্তরের পর কত পাখি উড়ে এসেছিল বাঙলায় স্বাধীন দেশে স্বাধীন ভাবে বাঁচার আশায় আশা ঠিকই ছিল, ধারণাটা ভুল, নয়তো ভাবেনি- স্বাধীন দেশের মানুষ কত পরাধীন!
বুক ফাটিয়ে মাঝে মাঝে মনে হয় বলি- এদেশের নেতাদের সাথে---, নাহ বলব না বলতে পারি না, দম বন্ধ হয়ে আসে, ভয়ে! এই বুঝি খাকি রঙ, জলপাই রঙ নতুবা লাল রঙ তেড়ে আসছে !! স্বাধীনতার স্বাদ তারাই পেল, আমরা ঘ্রাণ পাচ্ছি এই আর কি। ভোগ করতে চাই, পারি না, তাতেও ভয় যাকে ভয় পাই না, তিনি পাশের বাড়িতে আসেন, প্রায়ই আসেন কচি প্রাণটা নিয়ে দেহ ছিন্ন বিচ্ছিন্ন করে নিয়ে চলে যান। আমি ডাকি তাকে আয় আমার কাছে আয় ওকে নিস নে, ফিরেও তাকায় না অতপর মুখ চেপে বুক ফাটিয়ে ডাকি বিধাতাকে - আরজ করি, হয় শান্তি দাও নয় দূর কর ভয় আবার গড়ি একতা, উপের ফেলি গুনেধরা বৃক্ষ-লতা শকুন মুক্ত করে দেশ, উড়াই লাল সবুজের পতাকা।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
রাজিয়া সুলতানা
দারুন বাস্তব এক লেখা ,যা পড়ে মন্তব্য করা কঠিন ও দুরুহ ,অনেক দিন পর গল্পকবিতার চেনা ভুবনে ফিরে এসে ভালো লাগছে ,অনেক শুভকামনা ভাই .........
সূর্য
বিষবৃক্ষ উপরানোর কাজটা একা একা বা বিচ্ছিন্ন ভাবে হবে না ণ্যূনতম সাধারণ স্বার্থ সংরক্ষণ করে এমন কিছু বিষয় একিভুত করতে একমত হতে পারলেই তখন তা সম্ভব। নয়তো এই ক্ষোভ আর হতাশা নিয়েই বাঁচতে হবে।
Kala Manik
”আবার গড়ি একতা, উপের ফেলি গুনেধরা বৃক্ষ-লতা
শকুন মুক্ত করে দেশ, উড়াই লাল সবুজের পতাকা।”
আপনার স্বপ্ন আশা যথাযথ বাসতবায়ন হউক সবার মাঝে শুভ মতির জন্মনিক এই কামনা । খুব ভাল লাগলো ।
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।